দৈনিক তালাশ.কমঃবন্দর ইউনিয়নে ভাঙ্গা- গড়ার খেলায় মেতে উঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে কতিপয় কুচক্রি মহলের বিরুদ্ধে। এক দিকে সরকার গ্রামীন অবকাঠম উন্নয়নের জন্য গ্রামেগঞ্জে নতুন নতুন রাস্তাঘাট নির্মান কিংবা সংস্কার কাজ করছে অন্যদিকে স্ব স্ব এলাকার কতিপয় কিছু ব্যাক্তি স্বার্থ হাসিলের জন্য নব নির্মিত সড়ক গুলো ভেঙ্গে ফেলছে। সরকার জনগনের সুবিধার্থে গ্রামের রাস্তাগুলো সংস্কার করছে, অপরদিকে সেই রাস্তাগুলো ভেঙ্গে তছনছ করে দিচ্ছে অবৈধ বেকু, ড্রেজার, অতিরিক্ত লোডের মাটির গাড়ী। বন্দর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহমেদের আতœীয় পরিচয় দিয়ে মাটির ট্রাক, বেকু চালাচ্ছে। বাগবাড়ি বাস¯ট্যান্ড- কুশিয়ারা নতুন সংযোগ সড়কটি বর্তমানে চরম হুমকির মুখে রয়েছে। যার কারনে বাগবাড়ি -কুশিয়ারা নতুন সংযোগ সড়কটি এমনিতেই অন্য রাস্তার তুলনায় অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। সরকারের এত টাকা খরচ ও এমপি, স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রচেষ্টার পরও সড়কটি অনেক জায়গায় ভেঙ্গেও গেছে। এ রাস্তাটি দীর্ঘ প্রচেষ্টার মাধ্যমে চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহমেদ করলেও তা রহস্যজনক কারনে ধরে রাখতে পারছে না। রাস্তাটি নতুন মাটি দিয়ে করার পরই ইটের সলিং ২ বছর না যেতেই পিচ ঢালাই সড়কে রুপ দিয়ে সোলার লাইট লাগিয়ে দিয়েছে। জন কল্যানে রাস্তাটি করলেও এখন চরম দূর্ভোগ ও আতংকের সড়কে পরিনত হয়েছে। সরু রাস্তায় বড় বড় অতিরিক্ত মাটির গাড়ী, বেকু, ড্রেজারের পবলে প্রতিনিয়তই ছোট বড় দূর্ঘটনা ঘটছে। বেকু আনা-নেওয়া জন্য ব্যবহার হচ্ছে ১৬ চাকার ক্রেনও। দেখার যেন কেউ নেই। এ বিষয়ে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম কুদরত এ খুদাকে একাধিকবার ফোন দিয়েও পাওয়া যায়নি। বন্দর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহমেদ পবিত্র হজ্বে থাকার কারনে সচিব সৈয়কত মিয়াকে ফোন দিলেও পাওয়া যায়নি।