দৈনিক তালাশ.কমঃবন্দর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦এম.এ রশীদের নাম ভাঙ্গিয়ে ও প্রভাব বিস্তার করে বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ মিয়ার সম্পত্তী জবর দখলের পাঁয়তারার অভিযোগ উঠেছে ভূমি দৎসু সামছুল হক ওরফে সামছু ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা বিল্পব গংদের বিরুদ্ধে। গত শনিবার (২২ জুলাই) বেলা ১১টায় বন্দর উপজেলার চিনারদী এলাকায় উল্লেখিত ভূমি দৎসুদের দখল কর্মকান্ডে কাজে বাধা দেওয়ার জের ধরে বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ মিয়াকে লাঞ্চিত করাসহ তার ছেলে শামীম (৪০)কে পিটিয়ে আহত করার ঘটনা ঘটে। এ বাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হলেও রহস্য জনক কারনে অভিযোগের বাদী বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ মিয়া এর কোন প্রতিকার পায়নি। থানায় দায়েরকৃত অভিযোগটি সুষ্ঠভাবে তদন্তসহ উল্লেখিত ভূমিদৎসুদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জেলা পুলিশ সুপার ও র্যাব-১১ জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভূক্তভোগী বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজসহ তার পরিবার।অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, বন্দর উপজেলার নূরপুর এলাকার মৃত ফেলু মিয়ার ছেলে ও বন্দর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নব গঠিত কমিটির সাধারন সম্পাদক এডঃ তাজুল ইসলামের ভূমিদৎসু ছোট ভাই সামছু ও পুরান বন্দর এলাকার মৃত রব চেয়ারম্যানের ছেলে বিল্পব নূরপুর এলাকার রহিম বন্দর র্যালী আবাসিক এলাকার মুসলিম উদ্দিনের ছেলে সজিব কুশিয়ারা এলাকার জনি ও নূরপুর এলাকার গোলজারসহ অজ্ঞাত নামা ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী দেশিয় অস্ত্রেসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অভিযোগে বাদী বন্দর উপজেলার চিনারদী এলাকার মৃত লাল মিয়া সরদারের ছেলে বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ মিয়ার জমিতে অনাধিকার ভাবে প্রবেশ করে। ওই সময় উল্লেখিত ভূমিদৎসুরা ক্ষিপ্ত হয়ে অভিযোগের বাদী বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ মিয়াকে লাঞ্চিতসহ তার ছেলেকে একা পেয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে। ওই সময় অভিযোগের বাদী ছেলে শামীম গালাগালি করতে নিষেধ করিলে ওই সময় সন্ত্রাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে বেদম ভাবে পিটিয়ে জখম করে। ওই সময় তার বড় চাচা আব্দুল মজিদ মিয়া (৭৫) ভাতিজাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে ওই সময় ২নং বিবাদী বিল্পব বাদী বড় ভাইকে হত্যার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্রদিয়ে কোপানোর চেষ্টা করলে অল্পের জন্য লক্ষভ্রষ্ট হয়। পরে এলাকাবাসী দ্রত ঘটনাস্থলে আসলে ওই সময় হামলাকারিরা বীরমুক্তিযোদ্ধাসহ তার পরিবারকে হত্যার হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।