দৈনিক তালাশ.কমঃএখনো গ্ৰেফতার করা যায়নি জেলার শীর্ষ ছিনতাই কারী মহাসিন কে,নারায়ণগঞ্জ জেলার সেরা এস আই বারেক বর্তমানে বন্দর থানায় কর্মরত আছেন তার কাছে সাংবাদিকের ল্যাপটপ ছিনতাই মামলা অথচ ছিনতাই কারী মহাসিন কে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না গত ১০দিন যাবত এস আই বারেকের সাথে যোগাযোগ করেও কোন ফল পাওয়া যাচ্ছে না আজ একাধিক বার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।একটি সূত্র থেকে জানা যায় নারায়ণগঞ্জ পাঁচ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম ওসমান বন্দর সমরক্ষেএ একটি অনুষ্ঠানে তার মোবাইল ফোন সেট চুরি হয়ে যায়,আজব ব্যাপার পুলিশ ডিবি সি আই ডি এলিট ফোর্স এতো প্রযুক্তি থাকার পরও উদ্ধার করতে পারেনি কোনো বাহিনী।শেষ পর্যন্ত এই ছিনতাই কারী মহাসিন ভয়ে মোবাইল ফোনটি জমা দেন খাঁন সাহেবের কাছে,পরে মোবাইল ফোনটি খাঁন মাসুদ পৌঁছে দেন এমপি মহাদয় কে সেই সময়ে প্রশাসনের নজরে আসে বন্দরের ভিতরে আরেক বন্দর আছে।মূলত তাদের নিয়ন্ত্রণে চাঁদাবাজ ছিনতাই কারী মাদক ব্যবসায়ী ভূমি খেকু গত দুই মাস আগে একজন হোসিয়ারি ব্যবসায়ী সুমনের কাছে চাঁদা দাবির করলে সুমন চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে বন্দর ঘাট এলাকায় মহাসিন ও তার বাহিনী সবার সামনেই পিটিয়ে জখম করে সুমন বন্দর থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করলে পুলিশ ছিনতাই কারী চাঁদাবাজ মহাসিন কে গ্ৰেফতার, করে আদালতে পাঠিয়ে রিমান্ড আবেদন করেন সেই সময়ে এই ছিনতাই কারী পক্ষে বন্দর থানার শীর্ষ একজন নেতা তদবির করে সুমন কে ভয় দেখিয়ে আদালতে পাঠিয়ে চাঁদাবাজদের ছাড়িয়ে আনতে চাপ দেয়া হয় এবং সুমনের ছেলে কে আটকে রেখে আপস করতে বলা হয় বর্তমানে মামলাটি চলোমান আছে।বন্দর থানার শীর্ষ আওয়ামী লীগের নেতারা পর্যন্ত ভয়ে থাকেন এই সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ দের জন্য দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে জেনেও কেউ ব্যবস্থা নিতে সাহস পায় না।আর সাধারণ মানুষের কি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।পুলিশ সুপার এই বিষয়টি দেখবেন।