দৈনিক তালাশ.কমঃসরকার পতন আন্দোলনের একদফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে কালো পতাকা গণমিছিল করেছে নারায়ণগঞ্জ বিএনপির বৃহত্তর অংশ।
শনিবার (২৬ আগষ্ট) বিকেল সাড়ে ৩ টায় নগরীর মন্ডলপাড়া এলাকায় এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
মহানগর বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ফখরুল ইসলাম মজনুর সভাপতিত্বে ও সদর থানা বিএনপির সদস্য সচিব আওলাদ হোসেনের সঞ্চালনায় কালো পতাকা গণমিছিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মহানগর বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খান সেন্টু,
এছাড়াও আরও বক্তব্য রাখেন, সদর থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক রাশেদ আহম্মেদ টিটু, বন্দর থানা বিএনপির আহবায়ক হান্নান সরকার, যুগ্ম-আহবায়ক মোস্তাক আহম্মেদ, ফারুক চৌধুরীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
এদিকে কালো পতাকা গণমিছিল পুর্বক মহানগর বিএনপির আওতাধীন বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে জড়ো হতে শুরু করে।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষে আব্দুস সবুর খান সেন্টুর নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা কালো পতাকা হাতে নিয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে গোলশান হলের সামনে গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়।
মিছিল পুর্বক প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুস সবুর খান সেন্টু বলেন, এই রাতের আধারের ভোট চোর সরকার ১০ টাকা কেজি দরের চাউল ৮০ টাকায় খাওয়াচ্ছে। তাই মানুষের অধিকার আদায়ে লক্ষ্যে বিএনপি আজ রাজপথে আন্দোলন সংগ্রম করে মামলা হামলার শিকার হচ্ছে।
এসময়ে তিনি আরও বলেন, আপনাদের জানতে হবে কেন আমরা আগষ্ট মাসে কালো পতাকা মিছল করছি। ২০২২ সালে এই মিছল করতে গিয়ে ভোলা থেকে রহিম, নারায়ণগঞ্জ থেকে শাওন প্রধান ও মুন্সিগঞ্জের শাওনকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করেছে। তাই আর্ন্তজাতিক পরিমন্ডলে এই কালো পতাকার মিছিলের মাধ্যমে অবৈধ সরকারের পতন দাবি করছি।
এসময়ে তিনি আরও বলেন, আজকে আমাদের এই কালো পতাকা মিছিলে মহানগর বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক ও বন্দর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুল সাহেবের উপস্থিত হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু তার মায়ের শারিরীক অবস্থা খারাফ হওয়ায় সেখানে তাকে চলে যেতে হয়েছে।
আপনারা সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ যেন তাকে দ্রুত সুস্থতা দান করেন। সেই সাথে যারা এই অবৈধ সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে নিহত হয়েছেন তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।
এছাড়াও আরও উপস্থিথ ছিলেন, মহানগর বিএনপি নেতা এ্যাড. বিল্লাল হোসেন, হাজী ফারু হোসেন, মনোয়ার হোসেন শোখন, আমিনুর ইসলাম মিঠু, সদর থানা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক দিদার খন্দকার, মহানগর বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আয়সা আক্তার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাজী ইসমাইল,
বন্দর থানা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক মেজবাহ উদ্দিন স্বপন, সুলতান আহম্মেদ, মো: সাফী, আল-মামুন, সাইদুর রহমান, পনেজ, আব্দুল হামিদ ভাষানী, আমজাদ হোসেন, নেছার উদ্দিন আহম্মেদ, মহিবুল, রাবেয়া কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শহীদ মেম্বার, সাধারণ সম্পাদক হাবিব মেম্বার, সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন মাহমুদ, জব্বার, আনিছ, আমান,
মহানগর বিএনপি নেতা আনোয়ার মাহমুদ বকুল, হাজী তাহের আলী, পিয়ার আলী ভূইয়া, শহীদ হাসান, তোফাজ্জাল হোসেন, সোহেল, হাসান, মামুন প্রধান, হাবিবুর রহমান, শাসছুউদ্দিন দেওয়ান, মো: বুলু, আকতার হোসেন, মামুন প্রধান, নুরুল ইসলাম, এ্যাড. শহীদ সারোয়ার,
মহানগর শ্রমিক দলের সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক মনির মল্লিক, যুগ্ম-আহবায়ক ফজলুল হক, সাবেক সদস্য সচিব আলী আজগর, সদস্য সেলিম, জানে আলম জানু, সাইদুর রহমান, মামুন,
মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান পাবেল, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রাজু আহম্মেদ রাজু, কায়ুম, বন্দর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক পাপ্পু, আলতাব হোসেন ইব্রাহীম, সজল, নুরুল ইসলাম, জিকু, সোহেল,
মহানগর ছাত্র দলের নেতা হৃদয় খান, জিতু, ফয়সাল আহম্মেদ, শাকিব, শাহাদাত বাপ্পী সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।