দৈনিক তালাশ ডটকম :মাসদাইর পতেঙ্গার মাঠে কিশোরগ্যাং লিডার ফেনসিডিল ব্যবসায়ী সাঈদ ও সাবুর জমজমাট মাদক ব্যবসায়ী ও এক সময়ের চিহ্নিত ফেনসিডিল ডিলার – ফতুল্লা থানায় তার নামে মাদক মামল রয়েছে.
মাসদাইর গুদারা ঘাট এলাকায় মাদকের ডিলার মাসুম বিল্লাহ জমজমাট মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। মাসদাইর গুদারা ঘাট এলাকায় বসবাস করা এই মাসুম বিল্লাহ, ঐ এলাকায় কিশোর গ্যাং এর মাদ্ধমে দিয়ে মাদক ব্যবসা করায়।মাসদাইরে প্রতিনিয়ত চলছে মাদকের হাট, বাড়ছে ছিনতাই সহ নানা অপকর্ম। এলাকাবাসীর অভিযোগ,কিছু হলেই দোকান পাট বাড়িঘর ভাংচুর,মানুষের উপরে হামলাসহ নানা অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে সাঈদ ও সাবুর বিরুদ্ধে। কিশোরগ্যাং এ-র মূল সদস্য এবং তাদের সহ যোগীতা চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা। তাদের নামে থাকা অভিযোগ হলেও কুন মামল গ্রহন করছে না।সাঈদ ও সাবু রাকিব,তুষার,চশমা সাব্বির,সহ কিশোর গ্যাং এর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে এলাকার সাধারণ জনগণ। তাদের শেল্টার দাতাদের মধ্যে রয়েছে ১. মতিউর রহমান প্রধান ২. রাফেল প্রধান ৩. রাসেল প্রধান ও ৪. ভুমিদস্যু আরমান। তাদের নাম বিক্রি করে চলে কিশোর গ্যাং এ-র সদস্যরা। এসকল সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করতে ভয় পায় পুলিশ। গত ১৪ এপ্রিল বেলা ১২ টার সময়, মাসদাইর পাকাপুল এলাকা থেকে কিশোর গ্যাং লিডার সাবু ও তার সহযোগী সন্ত্রাসীরা মোঃ সুজন (৩৪) নামের এক যুবককে তুলে নিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। এব্যাপারে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়,যার দ্বায়িত্ব দেয়া হয় এসআই হুমায়ূন কবিরকাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান,ফতুল্লা থানায় তিনি ছাড়া আর ও অন্য কর্মকর্তা আছে। ঘটনা যা হবার তা হয়ে গেছে,এখন আসামীদের খুঁজে বের করতে হবে। অথচ তিনি কোন আসামীকে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করতে সক্ষম হননি। এলাকাবাসী জানায়, এনায়েত নগর ইউনিয়ন এ-র ফতুল্লা থানা মাসদাইরে সকল অপরাধী দের সহযোগীতা করে এই এসআই হুমায়ুন কবির। তাছাড়া গত ৩১ মার্চ একটি মোবাইল বেচাকেনা কে কেন্দ্র্র করে অন্তত একশটি বাড়ি-ঘর ও দোকানপাটে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে। এব্যাপারে কিশোর গ্যাং লিডার মানিক, সাবু সহ ১০/১২ জনের বিরুদ্ধে ফতুল্লা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন সূর্য্য বেগম।