১ক অঞ্জনই নাকি যথেষ্ট তার নাকি নারায়ণগঞ্জের প্রশাসন হাতের মুঠোয় থাকে 

দৈনিক তালাশ.কমঃনারায়নগঞ্জ শহরের বিভাগে এলাকায় মাদক,ও জুয়ার আখরা চলে আসছে বেশ আগে থেকেই একেক সময় তা পরিচালনার কাজে ছিলেন বিভিন্ন দরনের লোক কিন্তূ লোকচক্ষুর আড়ালে সবসময় নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন এলাকার যে জুয়ার আসর চলে তা সর্বদাই নিয়ন্ত্রণ করেন অঞ্জন নামক এক ফর্মা বা দালাল তার এই কাজে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা সংস্থার কিছু অসাধু কর্মকর্তারা সাপ্তাহিক মাশওয়ারা নিয়ে তাকে সহযোগিতা করে আসছেন।এই কথিত ফর্মা অঞ্জনের নেতৃত্বে সূত্র মতে জানাগেছে নারায়ণগঞ্জ শহরের রেল লাইন এলাকায় বড় সাজাহানের জুয়ার বোর্ড চলতো দালাল অঞ্জন ফর্মার মাধ্যমেই তা ছারাও এখন শহরের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে থাকা ব্যাংগের ছাতার মতো আরো অনেক জুয়ার আসর বসানোর দ্বাইত্ব পালন করেন এই অঞ্জন তার বিষয়ে অনুসন্ধানে আরো উঠে আসে যে তার নাকি অনেক ক্ষমতা সে নাকি যাকে ইচ্ছে যখন খুশি তখনই যে কোনো মামলা দিয়ে পুলিশ দিয়ে প্রথমে গ্রেফতার করান ও পরবর্তিতে আবার সেই জামিনের ব্যবস্থাও করান এমন করে সে না হলেও দুই শ থেকে তিনশ পরিবারের জীবন নষ্টকরে আর এমন টা করার উদ্দেশ্য একটি হয় তার কথা অনুযায়ী মাদকের ব্যবসা করতে রাজি হয়নি অথবা তার এই মরন নেশার ব্যবসাকে বন্দ করতে বলেছে তবেই সে এমন টা করেন এর সত্যতা পাওয়া গেছে সুত্র মোতাবেক আরো জানা গেছে সে নাকি একজন নারী লোভী বদমাইশ দরনের লোক তার চোখে কোনো নারী নাকি ভালো লাগলে সে যে কোনো কৌশলে ঐ নারী বিবাহিত হলে তার স্বামী বিবাহ না হলে পরিবারের কেউ না কেউকে কোনো না কোনো একটি মামলায় ফাঁসিয়ে জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন এবং পরে সেই নারীকে পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্লাকমেইল করেন। বর্তমানে সে নতুন কৌশলে জুয়ার পাশাপাশি চালাচ্ছেন মাদকের এক বিশাল সম্রাজ যা কিনা নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড থেকে নারায়ণগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জ, মোক্তারপুর, কাশিপুর ভোলাইল,দেওভোগ, বাবুরাইল, পাইকপাড়া,নলুয়াপাড়া , শহিদনগর,আলামিন নগর, গোপচর, থেকে এমন কোনো যায়গা নেই যে তার এই মরন নেশা না পাওয়া যায়, তার এই ব্যবসার কাজে সহযোগিতা করেন অনেক লোকজন। দালাল অঞ্জন ফর্মা নাকি তার ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে তার ব্যবসায়িক কাজে বাদা দিলে সেই লোককে নানা ধরনের মামলা দিয়ে হয়রানি করে আসছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশও,ডিবি পুলিশের কিছু অসাধুকর্মকরর্তাদের সহযোগিতায়। এই দালালের থেকে সাপ্তাহিক মাশওয়ারা নিয়ে তার কথামতো নিরিহ মানুষদের বিভিন্ন মামলা দিয়ে লাখ লাখ টাকা আদায় করতেছেন টাকা না দিতের পারলে তাকে মামলা দিয়ে জেলখানায় দিয়ে দেন। তাহলে কে এই অঞ্জন তার খুটির জোড় কোথায়। তাহলে লোক মুখে বলে বেড়ায় সাবেক নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার ও বর্তমান ডিবি পুলিশের প্রধান হারুন আর রশীদ এর সঙ্গে নাকি তার অনেক ভালো সম্পর্ক আর সেই বলেই মানুষের সঙ্গে খারাপ আচরন করে। তাহলে কি এই ধরনের অপকর্মে জড়িত হয়ে ও নিরিহ মানুষদের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানি করেই যাবে আর বাংলাদেশ পুলিশের গৌরবময় নামকে কলঙ্কিত করে যাবে এই জুয়ারি,মাদক কারবারি,দেহ ব্যবসায়ি রা অবিলম্বে দালাল অঞ্জন ফর্মাকে চিহ্নিত করে তার সকল অপরাধ মূলক কাছের জন্য উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য এবং সেই সঙ্গে কেনো পুলিশের নাম ভাঙ্গীয়ে নিরিহ মানুষদের জীবন অতিষ্ট করে ফেলছেন এর জন্য উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য বিনিত ভাবে অনুরোধ করেন নারায়ণগঞ্জ সদর ও ফতুল্লার নিরিহ জনগন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও পুলিশ সুপার মহাদয়ের কাছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *