দৈনিক তালাশ.কমঃ ফতুল্লা থানার এনায়েতনগর ইউনিয়ন মাসদাইর এলাকায় এসব বাহিনীর সক্রিয় সদস্য রয়েছে প্রায় ৩.৫০শ থেকে ৪০০শ জন তারা আধিপত্য বিস্তার কে কেন্দ্র করে হরহামেশাই বিভিন্ন সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে এছাড়াও চুরি,ছিনতাই,হত্যা
ডাকাতি,মারামারি,জমিদখল,চাঁদাবাজি,টেন্ডারবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধ এসব কিশোর গ্যাং সদস্যদের নিত্য দিনের ঘটনা।
বিভিন্ন সূত্র বলছে,উত্তর মাসদাইর,দক্ষিণ মাসদাইর পশ্চিম মাসদাইরসহ,মাসদাইর ঘোসের বাগ,গাইবান্ধা বাজার, পাকাপুল,বেকারির মোড়,পতেংগার মোড়,বড় কবরস্থান, ছোট কবরস্থানসহ প্রতিটি স্থানের আলাদা আলাদা লিডার রয়েছে এরা পুরো বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করেন। তবে পুরো মাসদাইরের কিশোর গ্যাংএর মুল হোতা দুইটি পরিবারের সদস্যরা।
অভিযোগ রয়েছে এই দুই পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রণে কিশোর গ্যাং প্রায় পুরো মাসদাইরে কোনো ঝামেলা অথবা এক বাহিনী সাথে সংঘাতে জড়িয়ে পড়লে তাদের মাধ্যমেই মিমাংসা করা হয় এলাকাবাসির অভিযোগ,মাসদাইরে অপরাধ জগতের নতুন আতঙ্ক।
কিশোর গ্যাং এমন কোনো কাজ নাই যা এরা করতে পারে না বয়স দেখলে বুঝার কোনো উপায় নেই এদের সংঘটিত অপরাধ কী ভয়ঙ্কর।
কয়েকদিন পরে পরে এক বাহিনী অন্য বাহিনীর সাথে সংঘাতে জড়িয়ে পরে সাধারন মানুষের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দোকান,বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট করা হয় তবে সময়ের ব্যব ধানে দু’পক্ষই মিমাংসা হয়ে যায় তবে ক্ষতি হয় সাধারণ মানুষের।
তাছাড়া,খুন,ধর্ষণ,হাঙ্গামা,দোকানে ফাও খাওয়া,মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্ম এরা করে যাচ্ছে তাদের অভিযোগ,এদের শাসন করতে গিয়ে এলাকার সম্মানিত মানুষও লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন। অনেকের কাছে এরা এখন মূর্তিমান আতঙ্ক।
পুলিশের খাতায় তালিকা না থাকায় কিংবা বয়সে কম হওয়ায় এরা গ্রেফতারের বাইরে থেকে যাচ্ছে,মাঝে মধ্যে গ্রেফতার হওয়ার পর কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে থেকে যায় অনেকে।
ফিরে এসে আবার আগের মতো দলবল নিয়ে শুরু করে নানা অপরাধ অনেক সময় পরিবারের লোকজনে আশকা আর রাতে বেপরোয়া হয়ে উঠতে শুরু করে এসব গ্যাংরা