দৈনিক তালাশ.কমঃনারায়ণগঞ্জের সকল থানা নানা কারণে অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ অতি গুরুত্বপূর্ণ নারায়ণগঞ্জ জেলার ৭ টি থানা এবং গোগেন্দা শাখায় পোষ্টিং পেতে পরিদর্শক পদবীর কর্মকর্তা এবং উপ পরিদর্শক পদবীদের কাঠখড় পোড়াতে হয় মারাত্মকভাবে।
চাউর রয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলায় নিয়োগ পেয়ে একজন পরিদর্শক কে নিম্নে অর্ধ কোটি টাকা ঘুষ দিতে হয় । আর দারোগাদের ভালো পোষ্টিং পেতে ১০ থেকে ২০ লাখ টাকা দিয়ে অর্ডার করাতে হয় নারায়ণগঞ্জের মতো গুরুত্বপূর্ণ এই জেলায় । এরপরেও মৌমাছির মতো নারায়ণগঞ্জে নিয়োগ পেতে পরিদর্শক কিংবা উপ পরিদর্শকদের দৌড়ঝাঁপ থাকে সারা বছরজুড়ে ।
আর সেই গুরুত্বপূর্ণ জেলার গুরুত্বপূর্ণ থানা থেকে ক্লোজড হয়েছেন ওসি। এমন খবরে সৃষ্টি হয়েছে চাঞ্চল্য ।
বুধবার (৭ জুন) নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেলের এক আদেশে তাকে থানা থেকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশে সংযুক্ত করা হয়েছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ রিজাউল হক দিপুকে প্রত্যাহার (ক্লোজড) করা হয়েছে এমন খবর ছিলো সকলের মুখে ।
যদিও পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে,অভিযোগের প্রেক্ষিতে শেখ রিজাউল হক দিপুকে ফতুল্লা মডেল থানার চলতি দায়িত্ব থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে
গত বছর ১৫ মে ফতুল্ল মডেল থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন শেখ রিজাউল হক দিপু।
গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার ছেলে রিজাউল হক ২০০১ সালে বাংলাদেশ পুলিশে যোগ দেন।
এমন ক্লোজড হওয়ার ঘটনায় খোদ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার বাসিন্দা এমন ওসিকে কি কারণে বদলী করা হলো তা নানা গুঞ্জন থাকলেও প্রকৃত ঘটনা কেউ প্রকাশ করছেন না ।