দৈনিক তালাশ ডটকম: ২৯ আগস্ট ২০২৩ সালে জেলা যুবদলের কমিটি গঠন।করা হয় আহবায়ক সাদেকুর রহমান সাদেক,সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক খায়রুল ইসলাম সজীব কে রাখা হয়। তিনজন এর কমিটি দিলেও দুইবছরে এখনো পূর্ণাঙ্গ করতে পারেনেই জেলা যুবদলের নেতৃবৃন্দ। এর আগে জেলা বি এন পির সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকন ছিলেন জেলা যুবদলের আহবায়ক সদস্য সচিব ছিলেন মশিউর রহমান রনি, খোকন রনির জুটিকে জেলা যুবদলের সেরা জুটি বলা হতো, তবে গোলাম ফারুক খোকন জেলা বি এন পির সদস্য সচিব ও সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর জেলা যুবদলের হাল একাই ধরেছিলেন মশিউর রহমান রনি । যাকে তরুনদের আইডল হিসাবে বলা হয়, সাদেক, সজীব, রনির হাতে নেতৃত্ব আসার পর তিনজনই আলাদা ভাবে কর্মসুচি পালন করতে দেখা যায়, এই নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝে বিরাজ করতো ক্ষোভ। সাদেক সজীব ছিলো এক প্যানেল আর রনি ছিলো একাই এক প্যানেল, দুই বছর পার হলেও জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি এখনো করা সম্ভব হয়নেই। নাম প্রকাশ্যে অনুচ্ছুক নেতাকর্মীরা বলেন জেলা যুবদল হচ্ছে নারায়ণগঞ্জ এর মধ্যে বি,এন,পির অঙ্গ সংগঠন এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন একটি, অথচ দুই বছরের মধ্যে এই সংগঠন কমিটি দিতে ব্যার্থ।
তিন নেতা তিন মেরুর কারনে আজ বঞ্চিত হচ্ছে জেলা যুবদলের অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা, অথচ প্রতিটি নেতাকর্মী স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকারের সময় রাজপথে আন্দলোন সংগ্রাম জীবন বাজি রেখে ছিলো, অথচ তাদের কে কোন মুল্যায়িত করা হচ্ছেনা। এইভাবে একটি সংগঠন চলতে পারেনা কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দরা যদি এখন না দেখেন সামনে আরও কঠিন আন্দলোন সংগ্রাম হবে তখন আর তৃনমুলদের খুজে পাবেনা। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উচিৎ যারা বর্তমান এ কমিটির মধ্যে আছেন তাদেরকে সাথে নিয়ে যারা ত্যাগি কর্মী তাদের কে পূর্ণাঙ্গ কমিটির মধ্যে আনা। নাইলে পাতা পুতায় ঘষাঘষিতে আমাদের মত তৃণমূল এর জীবন শেষ হয়ে যাবে,