দৈনিক তালাশ.কমঃ নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবির) চৌকস কয়েকটি টিম। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৫ মার্চ বন্দর থানাধীন সোমবারিয়া বাজার এলাকায় মাটিকাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে প্রভাব বিস্তারকে কে কেন্দ্র করে উত্তেজিত অবস্থা বিরাজ করলে এবং যে কোন ধর্তব্য অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সমূহ সম্ভবনা দেখা দিলে তাথখিনিক ভাবে উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে প্রতিরোধ করার জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষ এর নির্দেশে তাহাদের কে ফৌ: কা: ১৫১ ধারায় গ্রেফতার পূর্বক আদালতে প্রেরন করা হয়। এই ঘটনায় ফরিদ নামের এক ব্যক্তি নাকি মাটির কাঁটার ইজারা এনেছে। তবে ওই ইজাদারকে একাধিকবার তার অনুমোদনের কাগজপত্র সহ ডিবি অফিসে এসে আটককৃতদের ছাড়িয়ে নিয়ে যেতে বলা হলেও না এসে মোবাইল বন্ধ করে দেয়। এদিকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভালো কাজের প্রশংসা না করে বেশ কয়েকটি মহল মিত্যাচার করছে। অথচ ডিবি পুলিশ সময়মত ঘটনাস্থলে না গেলে সেখানে বড় ধরনের ঘটনা ঘটতে পারতো বলে অনেকেই মতামত দিয়েছেন।
এ বিষয়ে ডিবির এস আই আসিক ইমরান জানান, নদীর মাটিকাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে প্রভাব বিস্তারকে কে কেন্দ্র করিয়া উত্তেজিত অবস্থা বিরাজ করিলে এবং যে কোন ধর্তব্য অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সমূহ সম্ভবনা দেখা দিলে তাথখিনিক ভাবে উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে প্রতিরোধ করার জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষ এর নির্দেশে তাহাদের কে ফৌ: কা: ১৫১ ধারায় গ্রেফতার পূর্বক আদালতে প্রেরন করা হয়।
এ বিষয়ে ধৃতরা জানায় , ফরিদ নদীর মাটি কাটার ইজারা এনেছে এবং আমাদের কে মাটি কাটাতে বলে। তার কথামত মাটি কার অন্য গ্রুপ সেখানে আসলে বাক বিতণ্ডা হয়। এরই মধ্যে ডিবি পুলিশ এসে আমাদের ৩ জন ও বেকুর চালককে আটক করে। এরপর আদালতে প্রেরন করলে আদালত আমাদের জামিন দেন। তবে কোনো প্রকার টাকা পয়সার লেনদেন হয়নি।