দৈনিক তালাশ ডটকমঃ বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আমীন (৪০), জাতীয়ি পরচয় পত্র নং- ৭৭৮৮০৪৭৬৮১ পিতা- মৃত বাদশা মিয়া, সাং- মাসদাইর বাজার বেকারী সংলগ্ন, থানা- ফতুল্লাে, জেলা- নারায়ণগঞ্জ।
থানায় হাজির হইয়া বিবাদী ১। জামিলা আক্তার (৩৭) পিতা- মোঃ হাশেম বেপারী, সাং- কুমাের বাগ, ৪ নং ওয়ার্ড থানা লৌহজং জেলা- মুন্সিগঞ্জ, এ/পি সাং- মাসদাইর বাজার বেকারী সংলগ্ন, থানা- ফতুল্লা, জেলা- নারায়ণগঞ্জ স্ত্রীরির বিরুদ্ধে এই মর্মে আভিযোগ দায়ের করিতেছি উক্ত বিবাদীকে আমি বিগত ২০০৮ সাল ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক বিবাহ করি।
বিবাহের পর হইতে উক্ত বিবাদী আমার উক্ত ঠিকানার বাড়ীতে বসবাস শুরু করে।
আমার সাথে সংসার করা অবস্থায় আেমাদের সংসারে ০২টি পুত্র সন্তান আবির হোসেন আলীফ (১৪), আয়াত (০৫) বৎসর জন্ম লাভে কর।
সন্তান জন্ম লাভের পর উক্ত বিবাদী নিজের খেয়াল ি
খুশি চলাফেরা করে।
কারনে আকারনে আমার সহিত ঝগড়া বিাবেদ সহ মানসিক নিযাতর্ন করিত।
আমি বাবাদী নষধি করল উিক্ত ববাদী আেমািকি বভন্ন ধরনের হুমকি প্রদান করত।
উক্ত বিবাদী প্রায় সময় তাহার ব্যবহৃত মোবাইল দিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ছেলেদের সহিত কথা বার্তা বলিত এক পযায়ে জানতে পারি উক্ত বিবাদী পরকিয়া লপ্তি। বিষয়টি আমি জানতে পারি উক্ত বিবাদীকে বাধা নিষেধ করলে উক্ত বিবাদী আেমাকে অকথ্য ভাষায়ব গালিগালাজ সহ অন্যত্রে চলিয়া যাওয়ার হুমক প্রদান করিত।
আমি আমার সন্তানদের ভবষ্যৎ কথা চিন্তা করিয়া উক্ত ববাদীর সহিত সংসার করিয়া আসতেছিলাম।
বিগত ০২ দিন পূবে উক্ত বিবাদী আমার সহিত কোন কারন ছাড়া ঝগড়া লাগে।
তারই জের ধরিয়া ইং- ২৬/০৯/২০২৫ তারখ সন্ধ্যা অনুমান- ৬.০০ ঘটিকার্ সময় আমি নামাজ পড়ার উদ্দেশ্য বাসা হইতে বের হয়। এরপর ঐ সুযাগে উক্ত বিবাদী আমার ঘরে রাখা নগদ ২৫,০০০/- টাকা সহ এক জোড়া স্বণের র্কানের দুল যাহার মূল্য অনুমান – ৩০,০০০/- টাকা সহ ঘরের প্রয়োজনিয় আসবাপত্র এবং আমার ২ ছেল সন্তোনকে নিয়া উক্ত বিবাদী আমার উক্ত ঠিকানার বাসা হইতে বের হয়। এরপর সে আর বাসায় ফিরে আসে নাই।
বিষয় টি আমি জানতে পারিয়া উক্ত বিবাদীকে সকাল স্থানে খোজা খুজি করিয়াও পাওয়া যাই নাই।
আমি ধারনা করতেছি যে, উক্ত বিবাদী পরকিয়া করিয়া অজ্ঞাত কােন ছেলের সহিত অন্যত্রে চলিয়া গিয়াছে। ঘটনার বিস্তারত আত্মীয় স্বজনের সহিত আলোচনা করিয়া থানায় আসিয়া অভিযোগ দায়ের করিতে বিলম্ব হইল।