দৈনিক তালাশ ডটকমঃ নিউজ করায় সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকির: ফতুল্লা থানাধীন চাষাড়া রেলস্টেশন ও নিউ চাষাড়া বস্তিতে রাজ্জাক এর জমজমাট মাদক ব্যবসা ধরাছোঁয়ার বাইরে- রাজ্জাকের নেতৃত্বে চলছে মাদকের ওপেন স্পট বিক্রি করছে হিরোইন-গাঁজা-ফেনসিডিল ও ইয়াবা ট্যাবলেট সহ বিভিন্ন অপরাধের সিন্ডিকেট প্রধান রাজ্জাক ও তার সন্তোষী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে,রাজ্জাক- ফরিদ-পেদাহ আলী- শামীম হত্যা মামলার ওয়ারেন্ট ভক্ত আসামি রায়হান- বাবুরচি সেলিম- আলম- জাহিদ- পাগলা সাইফুল- বাবু-বিপ্লব এর মা -বিপ্লব-ডিলার সীমা-মিনটু মিলন ও আয়েশার মত, শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীরা।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্বলতা কে কাজে লাগিয়ে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন ওয়ার্ডে মাদকের ভয়ানক পরিস্থিতি বাড়ছে- চাঁদাবাজি- ব্ল্যাকমেল- চুরি- ছিনতাই -ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপকর্ম,সেই সুযোগে আওয়ামী লীগের দোসর ৫ ই আগস্টে সক্রিয়ভাবে ছাত্র-জনতারকে প্রতিহত করতে- জাকিরুল আলম হেলালের সাথে মাঠে ছিল- রাজ্জাক ও তার সন্ত্রাসীরা, খবর নিয়ে জানা যায়, চাষাড়া রেলস্টেশন ও নিউ চাষাড়া বস্তি- ইসদাইর বাজার পর্যন্ত মাদক ব্যবসায়ী দের নিয়ন্ত্রণে রেলওয়ের জায়েগা দখল করে ক্লাব ও দাফন কমিটির নামে- চলছে মাদক ব্যবসা- হিরোইন – গাঁজা – ইয়াবা ট্যাবলেট – ফেনসিডিল এর জমজমাট ব্যবসা।এ-ই মাদক স্পট নিয়ন্ত্রণ করতো মাদকসম্রাজ্ঞী সীমা ও মিন্টু পরিচালনা করত, আয়েশা ও ছেলে মিলন- মন্টু- আলী- শেল্টার দাতা ছিল রাজ্জাক ও তার ছেলের ছবি দিয়ে দৈনিক সংবাদ চর্চা পত্রিকায় মাদকের স্পট নিয়ে নিউজ আশাকে কেন্দ্র করে হত্যা করা হয় শামীম নামে এক যুবককে, ওই নিয়ে যে প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন জামাল ও রাজ্জাকের দ্বন্দ্ব। মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে- তিন তিন টি হত্যাকান্ড ঘটনা ঘটেছে, তিন জনকেই কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে জানা যায়ে। প্রথম প্রথম হত্যাকাণ্ড হয়েছে গত ২০২২ সালের ৫ই ডিসেম্বর কুপিয়ে ও রড দিয়ে পিটিয়ে, মামুন নামের এক যুবক কে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় নিহত মামুনের পিতা মোঃ বাবুল মিয়া বাদী হয়ে ৬ই ডিসেম্বর মাদক সম্রাজ্ঞী সীমা ও তার সন্ত্রাসীদের নামে ফতুল্লা থানায় একটি হত্যা মামলা করে ৮ অক্টোবর টঙ্গীবাড়ী থেকে আসামি- সীমাকে গ্রেফতার RAB 11 একটি টিম।
সীমার সাথে – মামুনের মাদক ব্যবসা নিয়ে বিরোধ হওয়ায়,পৌর ওসমানী স্টেডিয়ামে এলাকায় মামুন কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে সেই মামলার এজাহার নামিয় আসামি মাদক মাদক সম্রাজ্ঞী সীম ও মিন্টু ও তার দুই ছেলের নামে একাধিক মাদক ও হত্যা মামলাও রয়েছে। ২০০৩ সালে চাষাড়া রেলস্টেশনে মাদক নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপে শংকর রুবেল নামের এক কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
শামীম নামে এক যুবকে হত্যা করে রাজ্জাক ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী।
মাদকের স্পট নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে, তিন তিন টি হত্যা কান্ডের ঘটনা ঘটেছে, হত্যা মামলাথেকে জামিনে বের হয়ে, বেপরোয়া হয়ে ওঠেছে- রাজ্জাক- ফরিদ- পেদা আলী – জসিম – ওয়াসিম- ইয়াদ আলী- রাজু- সজীব- জুয়েল- সোলেমান মুন্সি- নবী ওরফে মোশারফ- পান্নু- নাবিল- শান্ত- শুকুর – মানিক সহ বেশ কয়েক জন সন্ত্রাসীরা। রাজ্জাক তার নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী তৈরি করে প্রশাসন কে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে মাদক বাণিজ্য।