রেলস্টেশন বস্তিতে রাজ্জাক ও সাইফুল বাহিনী বেপরোয়া

দৈনিক তালাশ ডটকমঃ ফতুল্লা থানাধীন চাষাড়া রেলস্টেশন ও নিউ চাষাড়া বস্তিতে রাজ্জাক এর জমজমাট মাদক ব্যবসা ধরাছোঁয়ার বাইরে- রাজ্জাকের নেতৃত্বে চলছে মাদকের ওপেন স্পট বিক্রি করছে হিরোইন-গাঁজা-ফেনসিডিল ও ইয়াবা ট্যাবলেট সহ বিভিন্ন অপরাধের সিন্ডিকেট প্রধান রাজ্জাক ও তার সন্তোষী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ কে কেন্দ্র করে,গত ২০২২ সালের ৫ই ডিসেম্বর কুপিয়ে ও রড দিয়ে পিটিয়ে, মামুন নামের এক যুবক কে হত্যা করা হয়।ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক ব্যবসায়ী- রাজ্জাক- ফরিদ- পেদাহ আলী- জশিম- ওয়াসিম- শামীম হত্যা মামলার ওয়ারেন্ট ভক্ত আসামি রায়হান-আলম- সহ কয়েজ সন্ত্রাসী। পরবর্তীতে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিলো ,বাবুরচি সেলিম- জাহিদ- পাগলা সাইফুল- বাবু- বিপ্লব এর মা – বিপ্লব- মাদকের ডিলার মিলন ও আয়েশার মত, শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীরা।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্বলতা কে কাজে লাগিয়ে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন ওয়ার্ডে মাদকের ভয়ানক পরিস্থিতি বাড়ছে-চুরি- ছিনতাই -ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপকর্ম।সেই সুযোগে আওয়ামী লীগের দোসর ৫ ই আগস্টে সক্রিয়ভাবে ছাত্র-জনতারকে প্রতিহত করতে- জাকিরুল আলম হেলালের  সাথে মাঠে ছিল- রাজ্জাক ও তার সন্ত্রাসীরা, খবর নিয়ে জানা যায়, চাষাড়া রেলস্টেশন ও নিউ চাষাড়া বস্তি- ইসদাইর বাজার পর্যন্ত মাদক ব্যবসায়ী দের নিয়ন্ত্রণে রেলওয়ের জায়েগা দখল করে ক্লাব ও দাফন কমিটির নামে- চলছে মাদক ব্যবসা- হিরোইন – গাঁজা – ইয়াবা ট্যাবলেট – ফেনসিডিল এর জমজমাট ব্যবসা।এক সময় এ-ই মাদক স্পট নিয়ন্ত্রণ করতো মাদকসম্রাজ্ঞী আয়েশা ও ছেলে মিলন- শেল্টার দাতা ছিল রাজ্জাক ও তার ছেলের ছবি দিয়ে দৈনিক সংবাদ চর্চা পত্রিকায় মাদকের স্পট নিয়ে নিউজ আশাকে কেন্দ্র করে হত্যা করা হয় শামীম নামে এক যুবককে, ওই নিয়ে যে প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন মাদক ব্যবসায়ী জামাল ও রাজ্জাকের দ্বন্দ্ব।মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে- তিন তিন টি হত্যাকান্ড ঘটনা ঘটেছে,তিন জনকেই কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে জানা যায়ে।২০০৩ সালে চাষাড়া রেলস্টেশনে মাদক নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপে শংকর রুবেল নামের এক কুপিয়ে হত্যা করা হয়।২০২৪ সালে শামীম নামে এক যুবকে হত্যা করে রাজ্জাক ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী।মাদকের স্পট নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে, তিন তিন টি হত্যা কান্ডের ঘটনা ঘটেছে, হত্যা মামলাথেকে জামিনে বের হয়ে, বেপরোয়া হয়ে ওঠেছে- রাজ্জাক- ফরিদ- পেদা আলী – জসিম – ওয়াসিম- ইয়াদ আলী- রাজু- সজীব- জুয়েল- সোলেমান মুন্সি- নবী ওরফে মোশারফ- পান্নু- নাবিল- শান্ত- শুকুর – মানিক সহ বেশ কয়েক জন সন্ত্রাসীরা।রাজ্জাক তার নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী তৈরি করে প্রশাসন কে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে মাদক বাণিজ্য, তাদের নামে হত্যা মামলা ও একাধিক মাদক মামলায় রয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *