নান্টু হত্যা মাললায় ফতুল্লা থানায় অভিযোগ তদন্তে না গিয়ে এস আই মিজানের ফোন কল

দৈনিক তালাশ.কম:ণাবিলা শারমিন: আলোচিত নান্টু হত্যা মামলার ১৪ বছর পরেও বার বার বিচার চেয়েও বিচার পাচ্ছে না নান্টুর পরিবার। আওয়ামী লীগের সময় আহসান উল্লাহ কসাই এবং তার সহযোগিরা মিলে নান্টু নামের আরেক কসাইকে গনপিটনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। অবস্থা যখন আসাংখা জনক তখন নান্টুকে সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এবং কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।সেই থেকে নান্টুর স্ত্রী বিচারের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরেও কোনো বিচার পায় নি, বরং তার সন্তানকে জিম্মি করে তুলে ফেলা হয়েছে অভিযোগ। তবে বর্তমানে ছাত্র সমাজের আনা স্বাধীনতাকে স্বাগত জানিয়ে আবারও আসার আলো দেখছেন নান্টুর পরিবার। ধারনা করছেন এবার স্বামী হত্যার বিচার পাবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং মিডিয়াতে প্রচার করার পরেই আহসান উল্লাহ কসাইয়ের ছেলে আকাশ প্রতিনিয়তই হুমকি দামকি দিয়ে আসছে।অপর দিয়ে থানায় অভিযোগ করেও যায়নি তদন্ত। এস আই মিজানকে কল দিয়ে আসতে বললে একেক বার একেক কথা বলে, পরবর্তীতে এস আই মিজান যাকে প্লাস মিজান বলে চিনে অনেকেই সে আসামির পক্ষ নিয়ে নান্টুর স্ত্রীরে কল দিয়ে বলেন ” আমি আসামিদের সাথে যোগাযোগ করেছি তারা সামাজিক ভাবে বসে এটার সুরাহা করবে। তার কথার জবাবে নান্টুর স্ত্রী বলেন আপনি তদন্তে আসবেন কিনা? এস আই মিজান বলেন আমি আসতে পারবো না। জানা যায় আহসান উল্লাহ কসাই ৩ নং ওয়ার্ডের কাশিপুর ইউনিয়নের যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ছাত্র আন্দোলনেও হত্যা মামলার আসামি। তবুও দিব্যি নিজের এলাকাতেই বুক ফুলিয়ে ঘোরাফেরা করছে এবং তার ভাই সানাউল্লাহ কসাই ও দিগুবাবুর বাজারে দিব্যি ব্যবসা করছে।যে খানে আওয়ামী লীগের সকলেই পালিয়ে বেড়াচ্ছে সেখানে কিছু অসাধু পুলিশের কারনে আহসান উল্লাহ কসাই এবং সানাউল্লাহ কসাইয়ের মতো হত্যা মামলার আসামিরা এখনো এলাকায় ঘুরতে পারে আরামে। এবং উল্টো নিরীহ মানুষে পরতে হয় দিনের পর দিন হয়রানি এবং হুমকির সিকার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *