বন্দর কলাগাছিয়া ইউনিয়নে সাবদী ও কলাবাগ গ্রামে ১০দিনে ৪টি চুরির ঘটনা

দৈনিক তালাশ.কমঃ নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নে সাবদী ও কলাবাগ গ্রামে দশদিনের ব্যাবধানে ৪টি চুরির ঘটনা ঘটেছে। রবিবার( ৪ ফেব্রুয়ারী ঐ এলাকায় সরজমিনে গিয়ে স্হানীয়দের সাথে কথা বলে এমনি সব তথ্য পাওয়া যায়। এলাকার সাধারন মানুষ এখন চুরীর আতংকে ভুগছে।

এলাকার স্হানীয় বাসিন্দারা জানান প্রাই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে,
কিন্তু থানায় অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছে না।

এলাকায় চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেক পরিবার রাতে বাড়ী খালি রেখে আশে পাশে বেড়াতে যেতেও পারছে না।
এলাকায় চুরীর ঘটনা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্হানীয় বাসিন্দা, নারায়ণগঞ্জ জেলা সাংবাদিক সংস্হার সভাপতি ও ডেইলি নারায়ণগঞ্জ ডট কম অনলাইন পোর্টালের সাংবাদিক শেখ মোঃ মনির হোসেন জানান আমার নবনির্মিত বাড়ীতে গত বৃহস্পতিবার (২৫শে জানুয়ারী) মধ্যে রাতের কোনো একসময় বারীর ২টি দরজার কব্জা ভেঙে ঘরের ভিতর ঢুকে চুরী করে নিয়ে যায় স্বর্ন সহ প্রায় ৭৫ হাজার টাকা মূল্য মানের মাল সামানা নিয়ে যায়। ঐ দিন রাতে কেউ বাড়ীতে ছিলোনা। পরের দিন শুক্রবার ভোরে বাড়ীতে গিয়ে দেখি দরজার কব্জা ভাঙা তালাগুলো নিচে পরে আছে। ঘড়ে ঢুকে দেখি ফার্নিচার আর কাপর বাদে সব কিছু নিয়েগেছে। পরে বিভিন্ন জায়গায় খুজা খুজি করে না পেয়ে, অবশেষে দুপুরে বন্দর থানায় স্বশরিলে হাজির হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করি। কিন্তু আজ ১০দিন হয়ে গেলো এখোনো পর্যন্ত কোনো প্রতিকার পাইনি।

এর আগে গত সোমবার (২৩শে জানুয়ারী) রাতে কলাবাগ গ্রামে সজিবদের বাড়ীতেও চুরীর ঘটনা ঘটেছে তাদের ঘর ঘেকে নগদ ১৭০০০/= টাকা, স্বর্নের গহনা নিয়ে যায়।

আমার বাড়ীতে চুরী হওয়ার পর আবারো গত বুধবার (৩১শে জানুয়ারী) রাতে সাবদী কলাবাগ গ্রামে মিজানুরের বাড়ীত চুরির ঘটনা ঘটেছে। অবশ্য তারা এ বেপারে থানা পুলিশের কাছে কোনো অভিযোগ করেনি। গত শুক্রবার (২৬শে জানুয়ারী) এক প্রবাসীর বাড়ীতে চুরী হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার ও বন্দর থানা পুলিশের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছে এলাকাবাসী । এলাকায় পুলিশের নজরদারী বারলে সাধারণ মানুষের মাঝে চোর আত্বকং কেটে যাবে বলে বিশ্বাস করে । এলাকাবাসী চায় পুলিশ যেনো পকৃত অপরাধীদে র আটক করে তাদের কে আইনের আওতায় নিয়ে আসে । চুরীর ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার উনারা যেনো দ্রুত ব্যাবস্হা গ্রহন করে, আর তা না হলে এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটতে পারে বলে ধারনা করছে স্হানীয়রা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *